মানব দেহ

যে গুলো খাবারে আলসার ভালো হয়।

আসসালামু আলাইকুম infobangla57.com আপনাদের সবাইকে স্বাগতম আশা করি আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে সকলের সুস্থ আছেন ভালো আছেন। আজকের পোস্টটি তৈরি করা হয়েছে।যেগুলো খাবারে আলসার ভালো হয় তা নিয়ে বিস্তারিত খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নিজের সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যে খাবারগুলোতে আলসার ভালো হয় এবং এর প্রতিশোধ হিসেবে কাজ করে তার বিস্তারিত তালিকা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে প্রিয় ভিউয়ার আজকে আমি আপনাদেরকে সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়ার আহ্বান জানিয়ে শুরু করেছি তা নিয়ে বিস্তারিত পরিচালনা করা হয়েছে আলসার মরণব্যাধি একটি রোগ আলসার থেকে ক্যান্সারের সৃষ্টি হয়ে থাকে তাই সাবধান আলসার এর চিকিৎসায় কোন ত্রুটি করা উচিত নয় যে সমস্ত খাবারে আসার ভালো হয় তা নিচে সুন্দরভাবে হয়েছে ।

পেপটিক আলসার ডিজিজ, কিন্তু স্ট্রিক আলসার ডিজিজ নামে সব চেয়ে বেশি পরিচিত। কেউ যদি টানা দীর্ঘদিন ধরে অ্যাসপিরিন এবং ইবুপ্রোফেন বা অ্যাস্টেরয়েড ভিন্ন কোনো প্রদাহজনিত ওষুধ ব্যবহার করেন তাহলেও পাকস্থলিতে আলসার হয়। সাধারণত হেলিকোব্যাকটর পাইলোরি জীবাণু দিয়ে পাকস্থলীর আলসার হয়। জীবনের কোনো এক পর্যায়ে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভোগেননি, এমন মানুষ কম আছে ।

পেপটিক আলসার ডিজিজ বা গ্যাস্ট্রিক আলসার জটিল কোনো রোগ নয়। ব্যাপারটি বলা যত সহজ যিনি এই রোগের ভুক্তভোগী তার জন্য ব্যাপারটি খুব কষ্টের। আক্রান্ত ব্যক্তি সারাক্ষণ,শারীরিক অস্বস্তিতে ভুগে থাকেন। ডাক্তারের পরামর্শ মত মেডিসিন গ্রহণের পাশাপাশি সঠিক এবং পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করলে আলসারের ভোগান্তি অনেকটা কমিয়ে আনা সম্ভব।

আলসারের লক্ষণঃ

সম্মানিত পাঠক বন্ধুগণ আলসার এর লক্ষণ সমূহ নিচে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে আনসার হওয়ার একটা নির্দিষ্ট লক্ষণ রয়েছে যেটা থেকে আমরা বুঝতে পারবো যে আলসার হয়েছে তার সম্পূর্ণ লক্ষণ সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তাই আলসার রোগ নিয়ে যারা চিন্তিত এবং ওখান থেকে বলছেন তাদের জন্য নিচে আলধারে লক্ষণ সমূহ সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। 

  1. রক্তাক্ত বমি
  2. ওজন কমানো
  3. পূর্ণ অনুভূতি
  4. ফোলা
  5. ব্যথার কারণে খাওয়া যাচ্ছে না
  6. রক্তাল্পতা
  7. বেলচিং বা অ্যাসিডিটি
  8. অম্বল
  9. বেলচিং বা অ্যাসিডিটি
  10. পেটে ব্যাথা

আলসার প্রতিরোধে কয়েকটি খাবারঃ

প্রিয় বন্ধুগণ আলসার প্রতিরোধে কয়েকটি খাবারের তালিকার নিচে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তারা আলসার প্রতিরোধে খাবারের তালিকা এবং বিভিন্ন খাদ্য সম্পর্কে জানতে চান তাদের জন্য এই প্রতিবেদনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্বপ্ন প্রতিবেদন সহকারে পড়নিচে আলসার এর প্রতিরোধে খাওয়ার প্রয়োজন তার নিচে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

মেথিঃ

সম্মানিত পাঠক বন্ধুগন আনসার থেকে মুক্তি পেতে এবং এর প্রতিকার হিসাবে মেথি ঔষধি হিসেবে কাজ করে মেথি ব্যবহারের মাধ্যমে এবং নিয়মিত সেবনের মাধ্যমে আপনি আলসারের মতো কঠিন রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন তাই মেথি নিয়মিত খাওয়া উত্তম।

ওষুধ হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে মেথি। সম্পূরক খাবার হিসেবেও অনেকে মেথি খেয়ে থাকেন। খাদ্যটির কার্যকারিতার সঙ্গে অ্যান্টাসিডের কার্যকারিতার মিল আছে।দুই কাপ পানিতে এক চা-চামচ মেথি বীজ সিদ্ধ করে নিতে হবে। এক সপ্তাহ প্রতিদিন ‍দুবেলা করে পান করতে হবে।

নারিকেলঃ

প্রিয় বন্ধুগণ নারিকেল মানব দেহের জন্য খুবই কার্যকারী একটি একটি ফল তা মানব দেহের জন্য খুবই উপকার নারিকেল এবং ডাব দুটো ই মানব শরীরের জন্য খুবই উপকারী এবং আলসারের প্রথম বলেন ব্রাজিলকে ওষুধ বলা যেতে পারে।

নারিকেলে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ায়। আলসারে নারিকেল শাঁস ওষুধ হিসেবে কাজ করে। নারিকেলের দুধ ও পানিতে ব্যাকটেরিয়ারোধী গুণ আছে, যা আলসার সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।

বাধাকপিঃ

বন্ধুগন মানব দেহের আলসার প্রতিরোধে বাঁধাকপির গুরুত্ব অপরিসীম বাঁধাকপি মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং আলসার এরকম মরণবাদী রোগের প্রতিশোধ হিসেবে কাজ করে তাই বাঁধাকপি নিয়মিত খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এবং আলসার রোগীদের বেশি বেশি খাওয়া উচিত।

বাধাকপি আলসার প্রতিরোধে বিশেষভাবে সহায়ক। পাকস্থলীর আস্তরণে রক্তপ্রবাহ সচল রাখতে উপকারী এই সবজি। বাঁধাকপির রস আলসারের জন্য সবচেয়ে উপকারী প্রাকৃতিক ওষুধ। রাতের খাবার খাওয়ার আগে সদ্য তৈরি বাঁধাকপির শরবত পান করতে পারেন। এ  জন্য বাধাকপি খাওয়া উত্তম। ফাইলরি’ ব্যাকেটেরিয়ার সংক্রমণ

কলাঃ

বন্ধুরা মানব দেহে আলসার প্রতিরোধে কলা একটি এন্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে খোলা মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত পুষ্টি করা এবং আলসার প্রতিরোধে এর গুরুত্ব আরো অপরিসীম।

কলা যেমন পুষ্টিকর, তেমনই সুস্বাদু।কলাতে থাকে পুচর পরিমান উপাদানে যা পাকা ও কাঁচা দুই অবস্থাতে থাকে যা প্রচুর ব্যাকটেরিয়ারোধী উপাদান পেটের আলসারের জন্য দায়ী ‘এইচ.ফাইলরি’ ব্যাকেটেরিয়ার সংক্রমণ রোধ করে। তাই পেটের আলসারে হলে এক সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন দিনে তিনটি করে কলা খেতে পারেন।

মধুঃ

বন্ধুরা মধু এমন একটি খাদ্য যা মানুষের শরীর গরম করে এবং বেশ কিছু রোগের কাজ করে এর মধ্যে আলসারের কাজ অন্যতম বেশি তাই মধু আমাদের নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস করা উচিত।

সুদীর্ঘকাল ধরে খাদ্যের পাশাপাশি ওষুধের বিকল্প হিসেবে মধু ব্যবহার হয়ে আসছে । ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ানো এবং ক্ষত সারানোর পাশাপাশি মধু পাকস্থলির আলসারও সারায়। আলসার সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া হেলিকোব্যাকটার পাইলোরির উৎপাদন প্রতিরোধ করে মধু। কেউ কেউ মধুকে মিষ্টির সুস্বাদু ও পুষ্টিকর বিকল্প হিসেবে দেখেন আলসার সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া হেলিকোব্যাকটার পাইলোরির উৎপাদন প্রতিরোধ করে মধু। দই প্রতিদিনি সকালে এক চামচ মধু খান।

দইঃ

প্রিয় বন্ধুগণ মানব শরীরের উপকারী কার্যকারিতা হিসেবে দুধ মৃত্যু ছাড়া সকল রোগের প্রতিশোধক বলা হয় সেখানে দই একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিকর খাদ্য এবং মানবদেহে আলসার প্রতিরোধে এর গুরুত্ব অতুলনীয়

দই শুধু মজার খাবারই নয়, এটি স্বাস্থ্যকরও বট । হজম প্রক্রিয়ায় ভালো এবং খারাপ ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে । দইয়ে উপস্থিত উপকারী ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করার পর রোগ প্রতিরোধব্যবস্থাকে এতটাই শক্তিশালী করে দেয় যে সংক্রমণ থেকে ভাইরাল ফিবার, কোনো কিছুই ধারেকাছে ঘেঁষতে পারে না তাই নিয়মিত দই খাওয়ার প্রয়োজনয়ীতা যে বেড়েছে, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।

রসুনঃ

অতিমারি পরিস্থিতিতে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধিতে খুব জরুরি, তাই প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবংআলসার প্রতিরোধ করে। এটি আলসার হতে বাধা দেয় এবং দ্রুত নিরাময়েও কাজ করে। এই ব্যাকটেরিয়া পেপটিক আলসার সৃষ্টি করে।তাই পেপটিক আলসারের ক্ষেত্রে প্রতিদিন রসুন মধু দিয়ে চিবিয়ে খেতে পারলে খুবই ভালো।

পরিশেষেঃ

সম্মানিত পাঠক বন্ধুগণ উপরোক্ত প্রতিবেদন দিতে মানবদেহে আলসার থেকে মুক্তি পাওয়ার বেশ কিছু খাদ্য তুলে কথা এবং এর তুলনামূলক মানসম্মত গুণ সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে এবং আলসারের প্রতিরোধে যে সম্বল খাদ্য উপস্থাপন করা হয়েছে তা নিয়মিত সেবন করা উচিত তাই সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *