বিজয় দিবস

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ১৪ ডিসেম্বর।

সম্মানিত ভিউয়ার্স আসসালামু আলাইকুম আশা করি আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে সকলে ভালো আছেন। সুস্থ আছেন আজকের সোমবার শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে জানব উক্ত বিষয়টি ভালোভাবে জানতে হলে আজকের এই প্রতিবেদনটি মঞ্চ সকালে পড়ুন কোন প্রকার না করে পড়ুন এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে আপনারা চৌদ্দই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

শহীদ বুদ্ধিজীবীরা (ছবি সংগৃহীত)

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কবে?

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা ও ভাই-বোনেরা আমরা অনেকেই জানিনা শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কবে তাই জানার জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কবে এবং কাদের শহীদ বুদ্ধিজীবী বলা হয় তা নিয়ে নিচে প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণভাবে পড়লে আপনারা বুঝতে পারবেন জানতে পারবেন।১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ অবদান বুদ্ধিজীবীদের অবদান রেখেছি। 1971 সালের জীবন এভাবে স্বাধীন হয়েছে দেশ মুক্তিযুদ্ধ মহান বিজয় দিবস কঠিন তপস্যার উপর পেয়েছি ।আমরা রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি ৭১ সালের এই গণহত্যা মুক্তিযুদ্ধের যারা লড়েছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম একদল আ।ছে তারা বুদ্ধিজীবী এজন্য বুদ্ধিজীবীদের গুরুত্ব মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে অনেক অবদান দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বিজয়ের দিন হচ্ছে 14 ডিসেম্বর। নিঃসংসভাবে তাদেরকে হত্যা করা হয়। আমরা 16 ডিসেম্বর বিজয় লাভ করলেও 14 ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হারিয়ে ফেলি এবং ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর দখলদার পাকিস্তানি বাহিনী ও তার দোসর রাজাকার আলবদর আল সামোস পরিকল্পনা করে দেশের বুদ্ধিজীবীদের উপর হত্যাকাণ্ড চালায়।

বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ডঃ

পরাজয়ের আগ মুহূর্তে পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী এই বুদ্ধিজীবীদের বুদ্ধির কাছে হার মেনে তাদেরকে মেরে ফেলার এই প্রতিশ্রুতি তৈরি করেন। পাকিস্তানি সেনাদের এদেশীয় দালালরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ বিভিন্ন স্থান থেকে শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, সংস্কৃতিক কর্মীসহ বিভিন্ন পেশার প্রথিতযশা ব্যক্তিদের অপহরণ করে নিয়ে যায়। বিজয়ের স্বাদ গ্রহণের আগে নিদারুণ যন্ত্রণা দিয়ে রায়েরবাজার ও মিরপুরে বধ্যভূমিতে নিয়ে তাদের গুলি চালিয়ে হত্যা করে।

আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, দেশের মুক্তির জন্য রণাঙ্গনে ঝাঁপিয়ে পড়তে বাঙালি জাতিকে উজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম।সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুজিবনগর সরকার গঠন এবং বিভিন্ন এলাকাকে সেক্টরে ভাগ করে সেক্টর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করেন বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্থাপক এবং প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গকে দায়িত্ব দেন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন করেন বুদ্ধিজীবীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং তারা এ দেশের স্বাধীনতা পর্যন্ত আনার যে যে প্রকৌশল গদি যুক্তি তিনি দান করেছেন।

বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ডের কারনঃ

বাংলাদেশের চিরদিনের জন্য মেধাশূন্য, বুদ্ধি শূন্য এবং মানুষকে বোকার মত জীবন যাপনের অপচেষ্টায় ছিল পাকিস্তানি সরকার এজন্য পাকিস্তানি বুদ্ধি করে প্রকৌশল করে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য ও সুদুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা বিরোধী ডিসেম্বরের কঙ্কালজনক বুদ্ধিজীবী হত্যার শীর্ষে কয়েকজন যুদ্ধ অপরাধি অর্থাৎ রাজাকার এর বিচার কার্যকর হয়েছে।যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২১ পালনের লক্ষ্যে জাতীয় কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন।

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌদ্ধঃ

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস টি উপস্থাপন উপলক্ষে সকাল ৭:০৫ মিনিটে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ পুস্তক অর্পণ করা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীদের নেতৃত্বে শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্য এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযুদ্ধের সকাল সাত বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ এবং সকাল ৮:৩০ মিনিটে রায়ের বাজারের বদ্ধভূমি স্মৃতিসৌধে পুস্তক ভবন ২৫ স্থাপন করে করবেন। সকাল ৮:৩০ থেকে সর্বস্তরের জনগণ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের পোস্ত গোপন করবেন দেশের সর্বস্তরের মানুষ জেলা উপজেলা পর্যায়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ বেতার টেলিভিশন সহ টিভি চ্যানেল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং আরো বিভিন্ন প্রকার যেগুলো আমাদের যোগাযোগ মাধ্যম রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান প্রচার করা হবে।

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা উদাসীন আওয়ামী লীগ পক্ষ থেকে বুদ্ধিজীবীদের স্মরণকে কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে স্বাক্ষরিত সাংবাদিক বিজ্ঞপ্তিতে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় এর মধ্যে বাংলাদেশের সূর্যদয় ওখানে দলীয় কেন্দ্রিক কার্যালয় বঙ্গবন্ধু ভবন দেশব্যাপী সংগঠন কার্যালয়ের কালো পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় দলীয় পতাকার আন্তরিকরণ সকাল আটটায় মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় এবং একটি মিছিল নিয়ে সড়কপথে ঘুরে আবারও সেখানে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের জন্য দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান করা হয়।

প্রিয় ভিউয়ার্স আজকের উপরের প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়লে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে খুঁটিনাটি যে বিষয়গুলো আছে তা সম্পূর্ণ ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। আশা করি এই দিবস নিয়ে আপনাদের মাঝে আর কোনদিন থাকবে না বাংলাদেশকে ভালবাসি বাংলাদেশের বসবাস করি তাই বাংলাদেশের তাই বাংলাদেশের শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে জানাটা কর্তব্য। শুধু শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস নয় বাংলাদেশের যেগুলো দিবার আছে যেমন ১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ২৬ শে মার্চ ২১শে ফেব্রুয়ারি ৭ই মার্চ ইত্যাদি। যে রিপোর্টগুলো আছে সেগুলো যেন আমরা সবাই জানি এবং এই দিনগুলোতে এক্ষেত্রে হয়ে তা সুশৃংখলভাবে পালন করি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *