যে খাবার মানব দেহে রক্ত বাড়ায় এবং রক্তশূন্যতা পূরণ করে।

আসসালামু আলাইকুম infobangla57.com আপনাদের সবাইকে স্বাগতম আশা করি আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে সকলের সুস্থ আছেন ভালো আছেন। আজকের পোস্টটি তৈরি করা হয়েছে।যে খাবার মানবদেহের রক্ত বাড়ায় এই সম্পর্কিত বিস্তারিত খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নিজের সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে রক্তমালদের সংবরণের প্রধান উপাদান তাই আমাদের শরীর এবং স্বাস্থ্যের দিকে বিবেচনা করতে গেলে রক্তের ভূমিকা অপরিসীম তাই রক্ত বাড়ায় এমন খাবারের প্রতি আমাদের গুরুত্ব দেওয়া উচিত যারা এমন খাবারের খোঁজ করে থাকেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
রক্ত লাল দেখায় কেনঃ
ম্মানিত পাঠক বন্ধুগণ মানব শরীরের রক্ত একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রক্ত লাল দেখার কারণ রক্তের মধ্যে হিমোগ্লোবিন নামক এক প্রকার রঞ্জক পদার্থ বিদ্যমান তাই রক্ত লাল দেখায়।
রক্ত হলো মানুষ ও অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণীর সংবহন তন্ত্রের একটি দৈহিক তরল যা কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থসমূহ, যেমন পুষ্টিদায়ক অক্সিজেন ও পদার্থ সরবরাহ করে যা কোষ থেকে বিপাকীয় বর্জ্য পদার্থসমূহ একই কোষসমূহ থেকে দূরে বহন করা যায়।
রক্ত লাল বর্ণের, ধামনিক রক্ত অক্সিজেন ধারণ করে এটি উজ্জ্বল টকটকে লাল এবং শিরাস্থ রক্তে কার্বন ডাই-অক্সাইড বেশি থাকায় এটি অরুণ বর্ণের বা গাঢ় লাল হয়। সংবহন তন্ত্রের রক্ত প্রান্তীয় রক্ত নামেও পরিচিত। যে রক্তকণিকা সমূহ বহন করে তা প্রান্তীয় রক্ত কণিকা নামে পরিচিত। রক্ত রক্তকণিকা দিয়ে গঠিত যেগুলো রক্তরস বা প্লাজমাতে ভাসমান অবস্থায় থাকে।
হিমোগ্লোবিনের প্রধান কাজ হচ্ছে হৃদপিণ্ড থেকে দেহের সব অঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়। দেহকোষ থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইডও সংগ্রহ করে এবং তা পুনরায় ফুসফুসের কাছে যদি রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যায় তবে দেহ থেকে অক্সিজেনের অভাবে দুর্বল হতে পারে। পৌঁছে দেয় যা নিঃশ্বাসের সঙ্গে দেহথেকে বাহির হয়ে যেতে পারে। সুতরাং রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যায় দেহ অক্সিজেনের অভাবে শরীরি দুর্বল হতে পড়ে। আর এ থেকে বাঁচার উপায় হলো হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায় এমন কিছু খাবার খাওয়া।এর ফলে রক্ত শুন্যতার মতো রোগও হতে পারে।এখানে ১০টি খাবারের তালিকা দেওয়া হলো যেগুলো নিয়মিত খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়তে পারেন।
মানব দেহে রক্ত বাড়ায় এমন খাবারঃ
সম্মানিত বন্ধুগণ মানব দেহের রক্ত বাড়ায় এমন খাবার সম্পর্কিত তথ্য নিচে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে রক্ত আছে মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সরঞ্জাম তাই রক্ত বারে বা উৎপন্ন হয় এমন ক্ষারের প্রতি লক্ষ্য দেওয়ার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নিচে খাবার গুলোর তালিকা সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
মাংসঃ
বন্ধুগণ মানব দেহের রক্ত বাড়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খাবার যেটা সর্বপ্রথম তালিকার মধ্যে আসে সেটা হচ্ছে মাংস বিভিন্ন প্রকার মাংস যেমন গবাদি পশু বা পাখি বা মুরগি হাঁস ইত্যাদি এগুলোর মাংস রক্ত বাড়ার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ চাহিদা পূরণ করে থাকে।মাংসে প্রোটিন প্রচুর পরিমাণ থাকে ও প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভিটামিন বি, সেলেনিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস, রিবোফ্লাভিন নিয়াসিন, এবং আয়রনের একটি উৎস। রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ দ্রুত বাড়াতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমান প্রাণিজ প্রোটিন। আয়রন হিমোগ্লোবিন উৎপাদনের জন্য জরুরি। সকল ধরনের লাল মাংস,যেমন গরুর মাংস, খাসির মাংস এবং কলিজা আয়রনের সবচেয়ে ভালো উৎসগুলোর একটি। মুরগির মাংস লাল না হলেও দেহকে বিশাল পরিমাণে আয়রন সরবরাহ করতে সক্ষম।
সবজিঃ
বন্ধুগণ সবজির মধ্যে মানবদেহের রক্ত বাড়ানোর যে কয়টি উপাদান আছে তার মধ্যে দ্বিতীয় স্থান বলে ধরে নেওয়া যায় সবজি সবজি আসলে সবুজ শাক সবজি এবং সবুজ গাছের পাতা থেকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ভিটামিন পাওয়া যায় যেমন টমেটো এর মধ্যে প্রচুর প্রোটিন রয়েছে তাই সবুজ সবজির বিকল্প কিছু নাই আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তাই সবুজ সবজি বেশি বেশি খেতে হবে।
সবজি খাওয়া ব্যক্তিদের শাকাহারি বা নিরামিষভোজী বলা হয়। প্রতিদিন তাজা সবজি খেলে আয়রন ও অন্যান্য খনিজ পুষ্টি এবং নানা ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি মিটবে। প্রয়োজনীয় সবজি খনিজ এবং অন্যান্য পুষ্টি, ভিটামিন, যেমন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার প্রদান করে। টমেটো,ব্রকলি,আলু, কুমড়া এবং বিটরুট আয়রনের ঘাটতি মেটাতে সক্ষম। এছাড়া স্পিনাক সহ অন্যান্য সবজিও বেশ আয়রন সমৃদ্ধ।
শুটি জাতীয় বা কালাইঃ
প্রিয় বন্ধুগণ মানব দেহের রক্ত বৃদ্ধির তালিকায় বিজাতীয় বা কালাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারা এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন শতকরা থাকে যার শরীরের রক্ত বৃদ্ধির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং রক্ত বাড়ার জন্য সহায়তা করে থাকে তাই ছুটি জাতীয় বা কালাই বেশি পরিমাণে খেতে হবে।
কালাই বা শুটি মানুষের জন্য অন্ত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও উপকারী খাদ্য। শুটি জাতীয় বা কলাই প্রোটিন প্রধান খাদ্য। শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ এতে প্রোটিনের বিদ্যমান। ছোলা সয়াবিন এবং দানা জাতীয় খাদ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে।বর্তমানে সয়াবিন সবজি ভোজীদের জনপ্রিয় একটি খাদ্য। এ থেকে সুস্বাদু সব খাবার তৈরি হয় যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সক্ষম।
দুধঃ
প্রিয় বন্ধুগণ মানব দেহের রক্ত বৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটি সেটি হচ্ছে দুধ কেননা দুধ মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয় দুধের মধ্যে প্রায় সবকটি উপাদান খুঁজে পাওয়া যায় এবং দুধের মধ্যে সবগুলো অপাদান বিদ্যমান রয়েছে তাই দুধ খাওয়াটা অত্যন্ত অপরিসীম দুধের মধ্যে প্রোটিন আয়রন প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এবং ভিটামিন ও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় তাই কোন দুর্বল লোক এর ভিটামিন ই থেকে শুরু করে সকল প্রকার এর মধ্যে রয়েছে তাই কোন দুর্বল লোক যদি নিয়মিত দুধ সেবন করে তাহলে সেও খুব সহজেই সফল হয়ে যাবে।
ডিমঃ
বন্ধুগণ মানব দেহের রক্তবৃদ্ধি জন্য খাদ্য তালিকার মধ্যে শীর্ষ স্থানে ডিম রয়েছে ডিম প্রধান খাদ্য প্রোটিন প্রচুর পরিমাণে থাকে ডিমের মধ্যে তাই ডিমটা অত্যন্ত পালন করে উপাদান।ডিম হচ্ছে প্রাকৃতিক ভিটামিন যা দেহগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সব ধরনের ডিমে রয়েছে ভিটামিন ই, ভিটামিন বি-১২, ফলেট, সেলেনিয়াম, কোলেস্টেরল ও কোলিন অতি মূল্যবান ওমেগা-৩,যা হৃৎপিণ্ডকে কার্যকর রাখতে সাহায্য করে।ডিমের হলুদ কুসুমে আছে খনিজ পুষ্টি এবং ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে। আর এ কারণেই দুর্বল লোকদেরকে প্রতিদিন সেদ্ধ ডিম খেতে বলা হয়। রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সক্ষম।ত্রুটি প্রতিরোধে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।
পুর্ণশস্য জাতীয় খাদ্যঃ
গম, বার্লি, চাল এবং ওটস রক্তশুন্যতায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া প্রোয়জন। এই খাবার কার্বোহাইড্রেটসও সরবরাহ করে হিমোগ্লোবিনের প্রধান কাজ হচ্ছে হৃদপিণ্ড থেকে দেহের সব অঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়। লাল চাল বিশেষ করে সব বয়সীদের জন্যই আয়রনের একটি সমৃদ্ধ উৎস বলে গণ্য হয়।পুর্ণশস্যজাতীয় খাদ্য রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সক্ষম।
বাদামঃ
প্রিয় বন্ধুগণ বাদাম খাদ্য মানব দেহের রক্ত বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ক্যালসিয়াম সোডিয়াম ভিটামিন সি ফাইবার অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসহ আর নারায়ণপ্রকার উপাদান বাদামের মধ্যে বিদ্যমান।বাদাম একটি সাধারণ শব্দ যা কোন উদ্ভিদের বড় শুষ্ক এবং তৈলাক্ত বীজ বা ফলকে বোঝায় ।বাদামে মজুত রয়েছে য় প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন-ই, ক্যালশিয়াম, সেলেনিয়াম, ভিটামিন-সি,ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট,পটাশিয়াম অ্যামাইনো এসিড এবং ওমেগা-থ্রিফ্যাটি এসিড। এই কারণে তরুণদের কাজু বাদাম, হিজলি বাদাম, চীনা বাদাম এবং আখরোট খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ে দ্রুতগতিতে। যে কোনো ধরনের বাদামই মানবদেহের জন্য উপকারী বলে বিবেচিত হয়। বাদাম রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সক্ষম।বাদামে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সামুদ্রিক মাছঃ
প্রিয় বন্ধুগণ মানবদেহের রক্ত বৃদ্ধিতে সামুদ্রিক মাছ খুবই গুরুত্বপূর্ণ মাসে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিন বিদ্যমান এবং সামুদ্রিক মাছে খাদ্য তালিকায় ক্লাম ও এল অন্যান্য স্বাস্থ্যকর সামগ্রিক খাদ্য বিদ্যমান যেমন ক্ষার লবণ ইত্যাদি
সামুদ্রিক খাবারে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ দ্রুত বাড়াতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমান প্রাণিজ প্রোটিন। সামুদ্রিক খাদ্যে আয়রন এবং অন্যান্য খনিজ পুষ্টি উপাদান আছে প্রচুর পরিমাণে। অ্যানেমিয়া বা রক্তশুন্যতার রোগীদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ক্লামস অয়েস্টার এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর সামুদ্রিক খাদ্য রাখবেন ।
ফলঃ
সম্মানিত বন্ধুগণ মানব দেহে রক্ত ঘাটতি পূরণে এবং রক্তশূন্যতা পুরনীয়করণ বৃদ্ধিতে ফলের গুরুত্ব অপরিসীম তাই ফল বেশি বেশি পরিমাণে খেতে হবে ফলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি ভিটামিন বি এবং আরো আয়রন থেকে শুরু করে আরো নারান উপাদান বিদ্যমান তাই ফল খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।ফল ভেষজ বা ঔষধিগুণে সমৃদ্ধ। নিয়মিত ফল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং সুস্থ সবল জীবন লাভ করা যায়।সবধরনের রসালো সাইট্রাস ফল, যেমন;আম,লেবু এবং কমলা ভিটামিন সি-র সবচেয়ে ভালো উৎস। আর দেহে আয়রন দ্রুত শুষে নেওয়ার জন্য ভিটামিন সি সবচেয়ে জরুরি। এর ফলে হিমোগ্লোবিন উৎপাদনের গতি বাড়ে যায়।আপেল, স্ট্রবেরি, তরমুজ, পেয়ারা এবং বেদানাতেও প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে। এটা রক্তে হিমোগ্লোবিন পরিমাণ বাড়ায়।
ডার্ক চকোলেটঃ
ডার্ক চকলেটে রয়েছে অ্যামিনো অ্যাসিড, এল-আর্জিনিন এইচসিএল যা শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ায়। ডার্ক চকলেটে আছে স্টিয়ারিক অ্যাসিড যা আমাদের ত্বক সুন্দর ও কোমল রাখতেসাহায্য করে।এ ছাড়া পুরুষের বন্ধ্যাত্ব দূর করতে ডার্ক চকলেট বিশেষ ভূমিকা রাখে। কোকোয়াতে পাওয়া ফ্যাট মূলত ওলিক অ্যাসিড যা কোলেস্টেরল লেভেল ঠিক রেখে হার্টের সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন রাখে। এই হেলদি ফ্যাটি অ্যাসিড অলিভ অয়েলেও পাওয়া যায় বিশেষজ্ঞদের মতে, ডার্ক চকলেটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা যৌন উদ্দিপনা বৃদ্ধিতে ভুমিকা রাখে। ডার্ক চকলেট শিশুদের প্রিয় খাবারএতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। আর এ কারণেই এমনকি ডাক্তাররাও ডার্ক চকোলেট খেতে বলে।
শুকনো ফলঃ
প্রিয় বন্ধুগণ শুকনো ফল আসলে মানুষের বা মানবদেহের রক্ত বৃদ্ধি করার জন্য খাদ্য তালিকা শুকনো পলের গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম শুকনো ফলে ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসহ আরো নারায়ণ প্রকার উপাদান থাকে তাই শরীরের রক্ত বাড়াতে এটি কার্যকারিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।ফলের পানি শুকিয়ে একে শুকনো ফলে পরিণত করা হয়। এতে ফলে থাকা ফাইবার, ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসহ অন্যান্য পুষ্টি ও ক্যালোরিতে ঘনত্ব আসে। শুকনো ফল বেশি ক্যালোরি সমৃদ্ধ।কনো ফলে প্রচুর আঁশ বা ফাইবার থাকে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কিসমিস,অ্যাপ্রিকট বা খুবানি এবং খেজুরে আছে প্রচুর আয়রন, আঁশ এবং ভিটামিন। এপ্রিকট ও ফিগ বা শুকনো ডুমুর পরিপাকতন্ত্রের সুস্থতার জন্য ভালো।এসব খাবার খেলে রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রাও বাড়ে দ্রুতগতিতে।
পরিশেষেঃ
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ উপরোক্ত প্রতিবেদনটিতে মানব শরীরের রক্ত বৃদ্ধিতে এবং রক্তশূন্যতা পূরণ করার জন্য যা যা প্রয়োজন যে যে খাদ্যগুলোর প্রয়োজন সবগুলোই উপরে সুন্দরভাবে এর খাদ্য এবং গুণাগুণ সম্পর্কে খুঁটিনাটি বিষয়গুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যারা সম্পূর্ণ প্রতিবন্ধী মনোযোগ সহকারে পড়েছেন আশা করি আপনি সম্পূর্ণ বিষয়টি খুব সুন্দর ভাবে বুঝতে পেরেছেন।