ফেসবুক হ্যাক থেকে বাঁচার উপায়

আসসালামু আলাইকুম infobangla57.com আপনাদের সবাইকে স্বাগতম আশা করি আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে সকলের সুস্থ আছেন ভালো আছেন।ফেসবুক হ্যাক থেকে বাঁচার উপায় নিয়ম বা পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নীচে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তাই সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়ার আহ্বান জানিয়ে শুরু করছি ফেসবুক হ্যাক হওয়ার উপায় নিচে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে আপনি যদি ফেসবুক হ্যাক হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক।
বর্তমান প্রজন্মের জন্য দৈনন্দিন জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ ফেসবুক। তাই কোন কারণে ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে চরম অস্বস্তিতে ভুগতে হয়। হ্যাকারের কাজের ভিত্তিতে তা কখনো প্রভাব ফেলে আমাদের সামাজিক ইতিবাচক পরিচিতির উপর, আবার ক্ষেত্রবিশেষে কখনো দিতে হয় অর্থমূল্য। এই ভোগান্তির শিকার যেন হতে না হয় তার জন্য কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকা যায়। হ্যাকারদের হাত থেকে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখুন সহজ কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন।
ফেসবুক হ্যাক থেকে বাঁচার উপায়ঃ
প্রিয় বন্ধুগণ ফেসবুক হ্যাক থেকে বাঁচার উপায় সমূহ নিচে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যারা ফেসবুক হ্যাক থেকে বাঁচতে চান এবং কিভাবে ফেসবুকের থেকে বাঁচা যায় সে সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য আজকের এই প্রতিবেদনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে তাই সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন আশা করি উপরোক্ত প্রতিবেদনের সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত সমস্যার সমাধান করতে ফেলবেন খুব সহজেই।
- শুধুমাত্র নিজের ডিভাইস বাদে অনন্য কোনো ডিভাইসের ব্রাউজারে ফেসবুক লগ ইন করার সময় পাসওয়ার্ড “অটো সেভ” করে রাখবেন না। আপনার কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার পর তা লগআউট করে নিন। যদি অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড অটো সেভ করা থাকে তাহলে যে কেউ আপনার অজান্তে আপনার অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারে যার ফলে আপনার অ্যাকাউন্টি হারানোর সম্ভাবনা থাকবে।
- লগিন নোটিফিকেশন চালু করে রাখুন।
- টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন অন করে নিন।
- ফেসবুকে কঠিন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। যেমন (@@##২৯৮৭/*2555#@!”?noNO) ইত্যাদি
- আপনার অ্যাকাউন্টটি যদি অনন্য কেউ ব্যবহার করে থাকে অন্য ডিভাইস এর মাধ্যমে তাহলে সেগুলো লগ আউট করুন। এরজন্য আপনাকে (Settings →Security and Login→ WHERE YOU ARE LOGGED IN)।
- আপনার নিজের নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলুন। কোন প্রকার ফেইক নাম ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন না।
- আপনার অরজিনাল জন্ম নিবন্ধন বা ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বারের সাথে মিল রেখে ফেসবুকের জন্ম তারিখ ব্যবহার করুন। এর ফলে যদি কোন সময় ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি ডিজেবল হয়ে যায় তাহলে তা ফেরত পাওয়া যায়।
- ফেসবুকে ব্যবহার করা জন্ম তারিখ ও বছর অনলি মি করে রাখুন। ফেসবুকে জন্ম তারিখ হাইড করা থাকলে আপনার বন্ধুদের কারো কাছে জন্মদিনের নোটিফিকেশন পৌঁছেবে না।
- ফেসবুকে ব্যবহার করা নিক নেইম হাইড রাখুন।
- ট্রাস্টেট কনট্যাক্ট হিসেবে ৩-৫ জন বন্ধুকে যুক্ত করে নিন।
- ফেসবুক সিকিউরিটির জন্য আপনি প্রোফাইল লক করে রাখতে পারেন।
- যেকোনো ধরনের লিংকে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন। আর যদি কোন ভুলভাল লিংকে ক্লিক করেন তাহলে আপনার ই-মেইল পাসওয়ার্ড হ্যাকারদের কাছে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- যদি মোবাইল নাম্বার দিয়ে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা থাকে তাহলে ই-মেইল যুক্ত করে নিন। নাম্বার আর ই-মেইল এই দুটো হাইড করে নিন।
পরিশেষেঃ
প্রিয় বন্ধুগণ উপরোক্ত প্রতিবেদনটিতে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তাই সম্পন্ন প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে যেন অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং এরকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে অবশ্যই কমেন্ট এবং শেয়ার করতে ভুলবেন না সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই কামনাই করি আজকের মত এখানে বিদায় নিচ্ছি খোদা হাফেজ দেখা হবে আরো কোনো নতুন একটি পোস্ট নিয়ে।