ফুল

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ১০টি ফুলের নাম এবং তথ্য।

আসসালামু আলাইকুম infobangla57.com আপনাদের সবাইকে স্বাগতম আশা করি আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে সকলের সুস্থ আছেন ভালো আছেন। আজকের পোস্টটি তৈরি করা হয়েছে।পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর দশটি ফুল সম্পর্কে তে বিস্তারিত জানবো আজকের এই প্রতিবেদনটিতে তাই সকলকে সম্পন্ন প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়ার আহ্বান জানিয়ে শুরু করছি পৃথিবীর সবচেয়ে দশটি ফুল গোলাপ, বাগান বিলাস, ডালিয়া, অর্কিড, পদ্ম, টিউলিপ, চন্দ্রমল্লিকা, ব্লিডিং হাড এবং শাপলা এই দশটি ফুল সম্পর্কে বিস্তারিত খুঁটিনাটি বিষয়গুলো এবং কোনটি কোন মৌসুমে পাওয়া যায় তা নিয়ে সম্পূর্ণ এবং বিস্তারিত নিচে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যারা এই দশটি ফুল সম্পর্কে জানতে চান তারা সম্পন্ন প্রতিবেদনটি সহকারে পডুন।

সবচেয়ে সুন্দর ১০টি ফুলঃ

সম্মানিত পাঠক বন্ধুগণ সবথেকে এবং সবচেয়ে ১০ টি সুন্দর ফুল সম্পর্কে বিশেষ সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যারা বিভিন্ন প্রকার ফুলের ফুল এবং ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম ফুলের প্রজাতি সম্পর্কে জানতে চান কিন্তু জানতে পারেন না বা হয়রানি শিকার হচ্ছেন তাদের জন্য নিচে বেশ কয়েকটি ফুলের প্রজাতির সম্পর্কে খুঁটিনাটি বিষয় সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

গোলাপঃ

গোলাপ নামটি ল্যাটিন রোসা থেকে এসেছে।গোলাপ যতার্থই ফুলের রাণী।গোলাপগ বাগানে এবং কখনো কখনো বাড়ির অভ্যন্তরে তাদের ফুলের জন্য শোভাবর্ধনকারী গাছ হিসাবইে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। যেমন তার রুপ তেমনি বাহারি সে বর্ণে ও সৌরভে।প্রাচীন কাল হেকেই ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে গোলাপ তার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য নিয়ে সবার প্রথমে অবস্থান করছে।

বন্ধুগণ প্রাচীনকাল থেকে ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের প্রতি হিসাবে বিবেচিত এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের সৌন্দর্য বজায় রাখার প্রতিকূল পরিবেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সামাজিক সৌন্দর্যের প্রতি হিসাবে প্রাকৃতিক অবস্থান গোলাপ। এই পৃথিবীতে প্রায় একশত প্রজাতির গোলাপ রয়েছে তার মধ্যে আমাদের দেশে গোলাপি, লাল, হলুদ, সাদা ও কালো ইত্যাদি বর্ণের গোলাপ প্রাকৃতিতে খুবই সহজেই পেয়ে থাকি। এই সম্প্রতি সময়ে উচ্চ গবেষণার মাধ্যমে দিনগত বৈশিষ্ট্য উন্নয়ন করে গার্ডেন রোড নামে বিভিন্ন হাইব্রিড গোলাপের উদ্ভাবন করা হয়েছে একই ফুলে দুই বা তদধিক পাপড়ি ২ বা ততোধিক রঙের পাপড়ির উৎপাদন প্রজাতির সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে।

বাগান বিলাসঃ

বাগানবিলাস ( ইংরেজি নাম : Bougainvillea ; বৈজ্ঞানিক নাম: Bougainvillea spectabilis ) পুষ্প, গুল্মজাতীয় বৃক্ষের গণবিশেষ। গোলাপী,লাল, হলুদ বিভিন্ন রঙের অধিকারী এ ফুল গাছটির আদি নিবাস ব্রাজিল ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ থেকে উৎপত্তি হয়েছে। মূলতঃ, উষ্ণমণ্ডলীয় দেশসমূহসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে গৃহসজ্জ্বা কিংবা বাড়ীর চারপাশের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধিতে লতাজাতীয় গুল্ম হিসেবে বাগানবিলাস জন্মানো হয়।

বন্ধুগণ বাগান বিলাস গ্রীষ্মকালীন অঞ্চলের লথা জাতীয় বৃক্ষ হিসেবে পরিচয় পরিচিত নাম যেমন সুন্দর দেখতে সেই রকম অনিন্দ্য সুন্দরের এক প্রতি এই ফুল মজার ব্যাপার হলো বাগান বিলাস নাম আমাদের কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দেয়া এর 18 টি প্রজাতি মধ্যে বাংলাদেশের গোলাপি লাল হলুদ এবং সাদা এ প্রজাতির দেখা মিলে অন্যথায় পাখিগুলো বাংলাদেশে পাওয়া যায় না।

ডালিয়াঃ

ডালিয়া এক ধরনের গুল্মজাতীয়, কন্দযুক্ত, সপুষ্পক ভেষজ বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ যা মেক্সিকো এবং মধ্য আমেরিকায় জন্মায়। ডিকোটাইলেডোনাস উদ্ভিদের অস্টেরেসি (পূর্বে কম্পোজিটি) পরিবারের সদস্য হিসাবে বাগানে সূর্যমুখী, ডেইজি, চন্দ্রমল্লিকা এবং জিনিয়া ফুলের পাশাপাশি ডালিয়ার চাষ করা হয়। শীতকালীন মৌসুমী ফুলের মধ্যে ডালিয়াই সর্ববৃহৎ আকার ও আকর্ষণীয় রঙের ফুল।

সম্মানিত পাঠক বন্ধুগণ গুরুত্ব প্রতিবেদনটিতে ডালিয়া কিছু প্রজাতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। পরিবেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পদ হচ্ছে ফুল ফল গাছ ইত্যাদি এর মধ্যে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশকে সৌন্দর্য করে তুলে বিভিন্ন প্রকার ফুল তার মধ্যে সৌন্দর্যের প্রতি হিসেবে ডালিয়া ও ব্যবহার ব্যবহৃত হয় বা ধরা যায় ডালিয়া ফুলের গঠন পরিবর্তনশীল ডাটা একটি করে মাথা থাকে। ডালিয়ার প্রায় ৪২ টি প্রজাতি রয়েছে সাধারণত শংকর প্রজাতির ফুল গুলি বাগানে কাজ হিসেবে দেখায় ডালিয়া মেস্কিকোর জাতীয় ফুল হিসেবে ঘোষনা করা হয়েছিল উল্লেখযোগ্য দশটি শ্রেণীর আওতায় ডালিয়া রয়েছে প্রচুর দাঁত এর বেশ কিছু উন্নত জাতের মধ্যে রয়েছে সিঙ্গেল স্টার এনেমিন হাউ আর্ট কলারেট পিউনি পাওয়ার্ড ফর্মাল ডেকোরেটিভ ইত্যাদি ডালিয়া সাধারণত আমাদের দেশের শীতকালীয় ফুল।

অর্কিডঃ

অর্কিড বা অর্কিড পরিবার (ইংরেজি: Orchidaceae family) হচ্ছে সপুষ্পক উদ্ভিদের একটি পরিবারের নাম। এরা রঙিন, সুগন্ধি আর বহুলবিস্তৃত হয়। অ্যাাস্টারাসি পরিবারসহ, দুটি বৃহৎ পরিবারে বর্তমানে ৮৮০টি গণে ২১,৯৫০ থেকে ২৬,০৪৯টি গৃহীত প্রজাতি আছে। সিংহভাগ অর্কিডই পরাশ্রয়ী, তবে ভূমিজ অর্কিডও আছে, আছে মৃতজীবীও।

 

সম্মানিত পাঠক বন্ধুগণ পৃথিবীর সব মহাদেশ এই অর্কিড দেখা দেয় বাহ্যিকভাবে দেখতে ভিন্ন ভিন্ন ফুলটি দেখতে অনেক সুন্দর এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের অনুকূলে এটি সৌন্দর্যের প্রতীক হিসাবে অর্কিটকে বিশেষভাবে মূল্যায়ন করে আপনার গৃহ কোন বারান্দা সাতবাগান বা যেকোনো টবে লাগিয়ে একে শোভা বাড়াতে পারে এবং এর ঘ্রাণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘ্রাণ সর্বদা ধরে রাখে এবং অনেক দূর থেকে এর ঘ্রাণ পাওয়া যায় তাই এটি একটি প্রাকৃতিক সারজম্যপূর্ণ ফুল হিসেবে পরিচিত।

পদ্মঃ

শালুক দেখতে পদ্মফুলের মতো হলেও শালুক পরিবারের সঙ্গে পদ্ম পরিবারের খুব একটা নিকটত্ব নেই। এদের পাতা দেখলে সহজেই পৃথক করা যায়। ভারতের জাতীয় ফুল বলে মনে করা হতো, সাংবিধানিক ভাবে তা নয়। পশ্চিমবঙ্গের নদিয়ার একটি পদ্ম ফুলের কুঁড়ি।পদ্ম কন্দ জাতীয় ভূ-আশ্রয়ী বহু বষর্জীবী জলজ উদ্ভিদ। এর বংশ বিস্তার ঘটে কন্দের মাধ্যমে। পাতা জলের ওপরে ভাসলেও এর কন্দ বা মূল জলের নিচে মাটিতে থাকে। জলের উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে গাছ বৃদ্ধি পেতে থাকে। পাতা বেশ বড়, পুরু, গোলাকার ও রং সবুজ।

পাতার বোটা বেশ লম্বা, ভেতর অংশ অনেকটাই ফাঁপা থাকে। ফুলের ডাটার ভিতর অংশে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অসংখ্য ছিদ্র থাকে। ফুল আকারে বড় এবং অসংখ্য নরম কোমল পাপড়ির সমন্বয়ে সৃষ্টি পদ্ম ফুলের। ফুল ঊধ্বর্মুখী, মাঝে পরাগ অবস্থিত। ফুটন্ত তাজা ফুলে মিষ্টি সুগন্ধ থাকে। ফুল ফোটে রাত্রি বেলা এবং ভোর সকাল থেকে রৌদ্রের প্রখরতা বৃদ্ধির পূর্ব পযর্ন্ত প্রস্ফুটিত থাকে। রৌদ্রের প্রখরতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ফুল সংকোচি

পদ্ম

বন্ধুগণ পদ্ম প্রাকৃতিক পরিবেশের এক সৌন্দর্য বিলীন ফুল পদ্ম ফুলের রং মূলত লাল সাদা ও গোলাপি মিশ্রণ যুক্ত হয়ে থাকে নানা প্রজাতির পদ্ম ফুল দেখা যায় বাংলাদেশে এর মধ্যে রয়েছে লাল সাদা নীল রঙের ফুল বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি প্রাকৃতিক জলধারা নদী নালাখাল বিল হাওর বাওর ইত্যাদি পদ্মফুল ফুটতে দেখা যায় বর্ষা মৌসুমে ফুল ফুটতে দেখা যায়।

টিউলিপঃ

টিউলিপ (বৈজ্ঞানিক নাম: Tulipa) পাত্রে চাষাবাদের উপযোগী এক প্রকার পুষ্পজাতীয় উদ্ভিদ। এছাড়াও এটি বাগানে কিংবা বাণিজ্যিকভিত্তিতে জমিতেও চাষ করা হয়। অনেক প্রজাতির উদ্ভিদ দেখা যায়। গৃহের অঙ্গসৌষ্ঠব বৃদ্ধিকারী ফুল হিসেবে এর সুনাম রয়েছে।বর্ষজীবি ও কন্দযুক্ত প্রজাতির এ গাছটি লিলিয়াসিয়ে পরিবারভূক্ত উদ্ভিদ। সংকরায়ণসহ টিউলিপের সকল প্রজাতিকেই টিউলিপ নামে ডাকা হয়। টিউলিপ প্রায় ১৫০ প্রজাতিতে বিভাজ্য এবং অগণিত সংকর প্রজাতি রয়েছে।টিউলিপ বর্ষজীবি ও বসন্তকালীন ফুল হিসেবে পরিচিত। এটি মুকুল থেকে জন্মায়।

বিভিন্ন প্রজাতিতে এর উচ্চতা ভিন্নরূপ হয়।সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতায় টিউলিপ ফুলের জুরি মেলা ভার। খুব সহজেই টবে চাষাবাদের উপযোগী বলে গৃহের সাজসজ্জার সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও টিউলিপ এর ব্যবহার অনেক বেশি।সমগ্র ইউরোপে অর্থকরী ফসল হিসাবে বাণিজ্যিক ভাবে টিউলিপের চাষ হয় এবং এক হল্যান্ডেই বছরে তিন বিলিয়নেরও অধিক টিউলিপ উৎপাদন ও রপ্তানী হয়। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে ৭ লাখ পর্যটক ইউরোপে আসে চোখ ধাঁধানো টিউলিপের বিশাল বিশাল বাগান গুলো দেখতে এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে সমগ্র ইউরোপের উৎপাদিত ফুলের বাজার মূল্য প্রায় ১১ হাজার মিলিয়ন ইউরো।

চন্দ্রমল্লিকাঃ

চন্দ্রমল্লিকা (ইংরেজি: Chrysanthemum; কখন কখন mums অথবা chrysanthsও বলা হয়, বৈজ্ঞানিক নাম: Chrysanthemum indicum L.) একটি অতি পরিচিত ফুল। এই ফুলের অনেকগুলো প্রজাতি রয়েছে। বেশিরভাগ প্রজাতির উৎপত্তি পূর্ব এশিয়া থেকে এবং এই ফুলের বৈচিত্র্যের কেন্দ্রস্থল হল চিনে।এটি বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ হয়। বিভিন্ন রংয়ের এই ফুলগুলোর আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমূল্য রয়েছে প্রথম সারিতে।

চন্দ্রমল্লিকা

সম্মানিত বন্ধুগণ চন্দ্রমল্লিকা আমাদের দেশে অত্যধিক পাওয়া যায় এটি পরিবেশের সৌন্দর্যের অনন্য প্রতি এবং পরিবেশের এক অনন্য সৌন্দর্য নিয়ে আসে আমাদের বাংলাদেশের ১২ মাস ১২ মাসের মধ্যে বিভিন্ন মাসে বিভিন্ন প্রজাতির ফুল পাওয়া যায় কে বজায় রাখে এবং সৌন্দর্যের গড়িয়ে তোলে।অক্টোবরে কুঁড়ি আসে এবং নভেম্বরে ফুল ফোটে৷ গাছে ফুল তাজা থাকে ২০ থেকে ২৫ দিন৷ ফুলদানি সাজানোর জন্য লম্বা ডাঁটাসহ এবং মালা গাঁখার জন্য ডাঁটা ছাড়া ফুল তোলা হয়। এই বৃহদাকৃতির ফুলগুলো সচরাচর সাদা, হলুদ, সোনালী , লাল, গোলাপি ও পটল বর্ণের হয়ে থাকে এবং সোনালী বর্ণের চন্দ্রমল্লিকা দেখলে মনে হয় যেন সোনা দিয়ে তৈরি। নজরকাড়া এই চন্দ্রমল্লিকা ফুল ফোটার সময় অক্টোবর এবং নভেম্বর মাস। এই সুন্দর ফুলের বিভিন্ন জাত হলো চন্দ্রমুখী, বাসন্তী, মেঘামী, চন্দমা, স্নোবল ইত্যাদি।

ব্লিডিং হার্টঃ

বন্ধুগণ ব্লিডিং হার্ড একটি ফুলের নাম এটি অত্যন্ত পরিবেশের সৌন্দর্য বজায় রাখে।ফুলের নাম ব্লিডিং হার্ট (Bleeding Heart)মানে হূদয়ে রক্তক্ষরণ। আদি নিবাস পশ্চিম আফ্রিকা, পরিবার lamiaceae, বৈজ্ঞানিক নাম Clerodendrum thomsonae। ইংরেজি নামের মধ্যে Bleeding Glory Bower, Bag Flower উল্লেখযোগ্য।

 

বন্ধুগণ ব্লিডিং হার্ড একটি ফুলের নাম এটি অত্যন্ত পরিবেশের সৌন্দর্য বজায় রাখে।এ ফুলের জনপ্রিয়তা বেশ সাধারনত ঠান্ডা আবহাওয়ায় এটি ভালো জন্মে। হৃদয় আকৃতির এই ফুলের রুপ লাবন্য এতোই সুন্দর যে একবার দেখলেই মনের ভেতর গেথে যাবে। এই ফুল সাধারনত গোলাপী, লাল, হলুদ এবং সাদা বর্ণের হয় কিন্তু গোলাপী পাপড়ি বিশিষ্ট ফুল গুলোই দেখতে বেশি সুন্দর।আবার এই ফুল কে উলটা করে চোখের সামনে ধরলে অন্য রুপে দেখা যায়, তখন তাকে বলা যায় লেডি ইন বাথ।

শাপলাঃ

বন্ধুগণ শাপলা আমাদের জাতীয় ফুল বাংলাদেশের জাতীয় ফুল হিসেবে সম্মান এবং পরিচিত হয়েছে শাপলা তাকে জাতীয় ফুল হিসেবে সম্মানিত করা হয়েছে বাংলাদেশে অনেক প্রজাতির ফল পাওয়া গেল সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে অনেক ফুল পাওয়া গেলেও শাপলাতে জাতীয় ফুল হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।শাপলা (বৈজ্ঞানিক নাম: Nymphaeaceae) সপুষ্পক উদ্ভিদ পরিবারের এক প্রকার জলজ উদ্ভিদ। এ পরিবারভূক্ত সকল উদ্ভিদই শাপলা নামে পরিচিত। সাদা শাপলা ফুল বাংলাদেশের জাতীয় ফুল। এই ফুল সাধারণত ভারত উপমহাদেশে দেখা যায়। হাওড়-বিল ও দিঘিতে এটি বেশি ফোটে।

sapla

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের কিছু জেলায় একে নাইল বা নাল বলা হয়।এই উদ্ভিদ প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। শাপলা ফুল নানা রঙের হয় যেমন, গোলাপী, সাদা, নীল ও বেগুনি এবং এর প্রায় ৩৫টি প্রজাতি আছে। প্রায় বছরের সব সময় শাপলা ফুটতে দেখা যায় তবে বর্ষা ও শরৎ এই উদ্ভিদ জন্মানোর শ্রেষ্ঠ সময়। থাইল্যান্ড ও মায়ানমারে এই ফুল পুকুর ও বাগান সাজাতে খুব জনপ্রিয়। আমাদের দেশে নীল শাপলা ফুলকে শালুক বা নীলকমল এবং লাল শাপলা ফুলকে রক্তকমল বলা হয়।

পরিশেষেঃ

সম্মানিত বন্ধুগণ উপরোক্ত প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশের সুন্দর দশটি ফুল উপরে খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে চিত্রসহকারে তাই সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি এই দশটি ফুল সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন আপনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত এখানেই শেষ করছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *