প্রিয় ভিউয়ার্স আসসালামু আলাইকুম এবং অন্য ধর্মগ্রনীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। ঢাকা টু খুলনা ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া টিকিটের মূল্য স্টেশনের নাম কিভাবে টিকিট সংগ্রহ করা যায় ইত্যাদি বিষয়ে জানার জন্য একটি বিজ্ঞাপন তৈরি করা হয়েছে। আজকে এই বিজ্ঞাপনটি আপনার জন্য আপনাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। প্রিয় ভিউয়ার্স প্রতিবারের মতো নতুন কিছু তথ্য নিয়ে আমি আপনাদের সাথেই আছি চলুন শুরু করা যাক। এবং ইনফো বাংলা ডটকম পক্ষ থেকে আপনাদেরকে সুস্বাগতম যারা ঢাকা থেকে খুলনা লং জার্নি পছন্দ করেন তাদের জন্য মূলত প্রধান বাহন হিসেবে বলা যায় ট্রেনে অনেক ভালো কারণ ট্রেনের ভ্রমণ অত্যন্ত আরামদায়ক এবং মজাদার। ট্রেনে যাতায়াতি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আমাদের চারপাশের প্রাকৃতিক আবহাওয়া উপভোগ করা যায় এবং শুনতে ভালো লাগে।সব থেকে মজাদার বিষয় হলো ট্রেনে চলাচল করার সময় বা ভ্রমণ করার সময় কোন যানজট বা ট্রাফিক জ্যাম নেই। এবং নির্বিষীর্ণ দুর্ঘটনা কিংবা স্টেশন ব্যতীত কোথাও থামার কোন ঝামেলা নেই। তাই এটি একটি খুবই ইন্টারেস্টিং বিষয় এজন্য আমি মনে করি যারা লং জারনতে যেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য ট্রেন ভ্রমণটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আরামদায়ক বিষয়।
ঢাকা থেকে খুলনা দূরত্বঃ
বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের নিজস্ব ওয়েবসাইট অনুযায়ী ঢাকা থেকে খুলনার দূরত্ব ৪০৪ কিলোমিটার। কিন্তু ঢাকা থেকে খুলনার বাস্তবিক দূরত্ব মাত্র ২৭১ কিলোমিটার। বাংলাদেশ রেলওয়ে যথেষ্ট রেলপথ না থাকায় এঁকে বেঁকে যাওয়ার কারণে এই দূরত্ব বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০৪ কিলোমিটারে ।
ঢাকা থেকে খুলনার ট্রেন ছাড়ার সময়সূচীঃ
প্রিয় ভিউয়ার্স ঢাকা থেকে খুলনার ট্রেন ছাড়ার সময়সূচি সম্পর্কে এই প প্রতিবেদনটির মাধ্যমে জানবো। নিচে ঢাকা থেকে খুলনা ট্রেন ছাড়ার সময়সূচী নিয়ে আলোচনা করা হলো। ঢাকা থেকে খুলনার উদ্দেশ্যে দুটি আন্দোলন করতেন যাত্রীদের নিয়মিত ভাবে সচরাচর সোলাচল করে চাচ্ছে সুন্দরবন এক্সপ্রেস এবং চিত্রা এক্সপ্রেস। যদি ট্রেনে ঢাকা থেকে খুলনা যাতায়াত করে যাচ্ছে নিয়মিত ৭২৬ নম্বর ট্রেন। সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনটি বাংলাদেশের একটি দ্রুতগামী ট্রেন এবং যার মধ্যে অনেক সুযোগ সুবিধা হয়েছে। আপনারা যদি সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনটি দিতে সাফায়েত এবং যাতায়াত এবং ভ্রমণ করেন তবে চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনের চেয়ে অনেক বেটার ফিল করবেন। কেননা পরিবেশগত দিক দিয়ে এবং দ্রুত গতি সম্পন্ন ট্রেন তাই চিত্রা এক্সপ্রেস এর চেয়ে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেন টি ভ্রমণ অনেক মজাদার এবং আরামদায়ক।
নিচে টেবিলের মাধ্যমে সুন্দরবন এক্সপ্রেস এবং চিত্রা এক্সপ্রেসের ট্রেন ছাড়ার সময়সূচী এবং গন্তব্যস্থলে পৌঁছার সময় উল্লেখ করা হলো:
|
|||||||||||||
ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া টিকিটের মূল্য ২০২৫। |
টিকিট সংগ্রহ এবং টিকিটের মূল্যঃ
বাংলাদেশ রেলওয়ে ঢাকা থেকে খুলনা গ্রামের মূলত দুটি ট্রেন যাতায়াত করে থাকে। ট্রেনগুলো যাতায়াতের জন্য সুন্দরবন এক্সপ্রেস এর আসনসমূহ অত্যন্ত উন্নত তাই করতে হলে ভাড়া বা টিকিটের মূল্য অবশ্যই বেশি দিতে হবে। যদি আপনারা সুন্দরবন এক্সপ্রেস সুন্দর ভাবে যাতায়াত করতে চান তাহলে আপনাদের কি টাকা বেশি গুনাতে হবে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক নির্দিষ্ট আসনের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা নিয়ে থাকে। আর আপনি যদি ঢাকা থেকে খুলনা যাতায়াত করতে চান অবশ্যই আপনাকেটিকিট সংগ্রহ করতে হবেই। টিকিট যেভাবে সংগ্রহ করবেন এবং টিকিটের মূল্য নিচে একটি টেবিলের মাধ্যমে দেখানো হয়েছে।
| প্রথম বার্থ | ৯৩০ টাকা |
| প্রথম আসন | ৬২০ টাকা |
| শোভন চেয়ার | ৪৬৫ টাকা |
| শোভন | ৩৯০ টাকা |
আসনের নাম সমূহ |
টিকিটের ক্রয় মূল্য |
| এসি বার্থ | ১৫৯৯ টাকা |
| এসি | ১০৭০ টাকা |
| স্নিগ্ধা | ৮৯১ টাকা |
আপনারা চাইলেই হাতে থেকে অললাইনের মাধ্যমে ঘরে বসেই ঢাকা থেকে খুলনাগামী ট্রেনের টিকিট সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ওয়েবসাইট থেকে খুব সহজে টিকিট সংগ্রহ করুন। নিচের লিংকে ক্লিক করুন।তাহলে টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন।
প্রিয় ভিউয়ার্স আপনারা যদি প্রতারণা শিকার হয়ে থাকেন তাহলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের হেডলাইনে নাম্বারগুলোতে যোগাযোগ করুন এবং আপনাদের সমস্যার কথা তুলে ধরেন ধন্যবাদ সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন রাখবেন।
ঢাকা থেকে খুলনা রুটের ম্যাপ এবং পিডিএফঃ
