একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন কত

আসসালামু আলাইকুম infobangla57.com আপনাদের সবাইকে স্বাগতম আশা করি আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে সকলের সুস্থ আছেন ভালো আছেন। আজকের পোস্টটি তৈরি করা হয়েছে।একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন সম্পর্কিত বিস্তারিত খুটিনাটি বিষয়গুলোর নিচে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তাই সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়ার আহ্বান জানিয়ে শুরু করছি আজকের আলোচ্য বিষয় একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর বেতন অর্থাৎ এক মাসে কত টাকা সে বেতন ইনকাম করতে পারে এ সম্পর্কে কিছু ধারনা নিব আজকের এই প্রতিবেদনটিতে তাই সম্পন্ন প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়ে সাথে থাকবেন আশা করি।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের বেতন সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক পাঠক বন্ধুদের জানাই আমাদের আজকের আলোচনা পর্বে স্বাগতম। কারণ আজকে আমরা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন কত সম্পর্কে এ টু জেড আলোচনা করব।
কেননা সাধারণত অনেকেই ক্যারিয়ার পরিকল্পনার ক্ষেত্রে স্যালারির কথা চিন্তা করে প্রশ্ন করে থাকেন বাংলাদেশে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর সর্বোচ্চ বেতন কত? একজন নতুন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বাংলাদেশে কত টাকা ইনকাম করতে পারেন, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন কত এবং তাদের চাহিদা বর্তমানে কেমন!
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন কত টাকা তা সঠিকভাবে নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। কেননা বিভিন্ন বিষয়বস্তুর পরিপ্রেক্ষিতে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের বেতনের তারতম্য হয়ে থাকে। আজকের এই আর্টিকেলটিতে বিভিন্ন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের বেতনের তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আশা করি এর মাধ্যমে আপনারা বাংলাদেশ সহ সারাবিশ্বের একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন কত টাকা সেই সম্পর্কে একটি সামগ্রিক ধারণা পাবেন।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন কত ?
সাধারণত বাংলাদেশের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন ২০ হাজার থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ৫০ হাজার পর্যন্ত হয়ে থাকে। গ্লাসডোর ওয়েবসাইটের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের গড় আয় মাসে ৭৫ হাজার টাকা। আর একজন সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন মাসে প্রায় দুই লাখ দশ হাজার টাকা। বিভিন্ন কোম্পানিতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ ও পদ অনুসারে বেতনের তারতম্য হয়ে থাকে।
তাছাড়া অভিজ্ঞতার ওপর বেতন অনেকটা নির্ভর করে। কেননা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ডিগ্রী নিয়ে সাথে সাথে কোন জায়গায় কাজ পাওয়া যায় না। প্রথমে কম বেতনের কাজগুলো করতে হয় যা ১৫ থেকে ২০ হাজারের হয়ে থাকে। এরপর যদি দুই থেকে তিন বছরে অভিজ্ঞতা থাকলে আপনি ৪০ হাজার বেতনে বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ পাবেন। তবে বড় প্রতিষ্ঠান গুলোতে শুরুতেই ৮০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে এবং বিভিন্ন প্রোগ্রাম প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে আপনার দক্ষতা অনুসারে আপনি বাংলাদেশের দেড় থেকে ২ লাখ পর্যন্ত বেতনের চাকরি করতে পারেন।
যেহেতু বাংলাদেশের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার পেশাটিতে প্রতিযোগিতা তুলনামূলক কম এবং তাই ক্ষেত্রে চাকরি পাওয়ার সহজ হয়। তবে আপনাকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর সবগুলো কাজ পারতে হবে যাতে আপনি কোম্পানিতে ভালোভাবে কাজ করতে পারেন।
যে বিষয়গুলোর উপর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন নির্ভর করেঃ
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ যে বিষয়গুলোর উপর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর বেতন নির্ভর করে তা হল পারিবারিক বিষয়ের কিছু নিজের ট্যালেন্ট যোগ্যতা এবং কর্ম কাজ ত্যাজি জাত জগতের অভিজ্ঞতা।
- সৃজনশীলতা
- অভিজ্ঞতা
- কোম্পানি ধরন
- যে দেশে কাজ করা হয় তার অর্থনৈতিক অবস্থা
- বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর প্রতি দক্ষতা
১. সৃজনশীলতাঃ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার একাডেমিক শিক্ষার মাধ্যমে যে সকল প্রোগ্রামিং ও কোডিং এর জ্ঞান অর্জন করে সেগুলো দিয়ে শুধুমাত্র কম্পিউটারের গতানুগতিক সফটওয়্যার তৈরি করলে বেতন বাড়বে না বরং মানুষের প্রয়োজনের কথা চিন্তা নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে নিত্য নতুন সফটওয়্যার তৈরি করতে পারলে বেতন ও সাফল্য দুইটাই বাড়বে।
২. অভিজ্ঞতাঃ কম্পিউটার সাইন্সের ডিগ্রী থাকা সত্ত্বেও এবং সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজ জানা থাকা সত্ত্বেও বিভিন্ন কোম্পানিতে যখন চাকরির জন্য যাওয়া হয় সর্বপ্রথম অভিজ্ঞতার কথা জানতে চাওয়া হয়। যার অভিজ্ঞতার প্রমাণ রয়েছে তাকে বেশি বেতনে চাকরির সুযোগ দেওয়া হয়। সুতরাং এখান থেকে আমরা বুঝতে পারছি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতনের পেছনে অভিজ্ঞতা কতটা জরুরী।
৩. কোম্পানি ধরনঃ একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার যে সফটওয়্যার কোম্পানিতে চাকরি করবে সে প্রতিষ্ঠানটা যদি ছোট হয় তাহলে কাজ কম থাকবে এটাই স্বাভাবিক। আর এর জন্য একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারকে কম বেতন দেওয়া হয়। অন্যদিকে বড় ধরনের সফটওয়্যার কোম্পানিগুলোতে বড় বড় প্রজেক্টে কাজ করা হয়। তাই এই বড় প্রতিষ্ঠানগুলোতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন বেশি হয়।
৪. যে দেশে কাজ করা হয় তার অর্থনৈতিক অবস্থাঃ যে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা যত উন্নত সে দেশের টাকার ততো মান বেশি। একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার যদি বাংলাদেশে কাজ করে তাহলে সর্বোচ্চ মাসে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবে। কিন্তু যদি কানাডা বা যুক্তরাষ্ট্রের কোনো দেশে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরি পায় তাহলে মাসের লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। কারণ সেখানে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের অনেক মূল্য দেওয়া হয়।
অন্যদিকে তারা যদি ১০০০ ডলারও বেতন দেয় তাহলে বাংলাদেশ আসলে এক হাজার ডলার বাংলাদেশের টাকায় ১ লক্ষ টাকা হয়ে যাবে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন অন্য দেশে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করে বাংলাদেশি টাকায় অনেক টাকা পাবেন।
৫. বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর প্রতি দক্ষতাঃ পৃথিবীতে প্রায় ১০০ টির মত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে। তবে এই প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ গুলোর মধ্যে যেগুলো দিয়ে ভালো ধরনের সফটওয়্যার তৈরি করা যায় এবং যেগুলোর জনপ্রিয়তা বেশি সেই ধরনের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে যে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের দক্ষতা বেশি তারা বেশি বেতনে চাকরির সুযোগ পায়।
বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে দক্ষতা ভেদে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের বেতনের ভিন্নতার লক্ষ্য করা যায় যেমন-
- জাভাস্ক্রিপ্টঃ জাভাস্ক্রিপ্ট প্রোগ্রামারের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার উপর নির্ভর করে, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের বার্ষিক আয় গড়ে ১০০০০০ মার্কিন ডলার হয়ে থাকে।
- পাইথনঃ পাইথন ডেভেলপাররা বছরে প্রায় $৯৯০০০ ডলার আয় করে।
- সুইফটঃ সুইফট ডেভেলপাররা প্রতি বছর $১০৪০০০ থেকে $১২৫০০০ উপার্জন করে।
- Go: Go ডেভেলপারদের বাৎসরিক আয় $১১০০০০-১৪০০০০ মার্কিন ডলার।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার যোগ্যতাঃ
যেসব কোম্পানিতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করা হয় তাদের চাকরি সার্কুলার ভালোভাবে পড়লে দেখতে পাবেন লেখা রয়েছে- বাংলাদেশের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিএসই, আইটি, আই টি সি, কম্পিউটার সাইন্স এ ধরনের যেকোনো বিষয়ে স্নাতক কিংবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রী থাকতে হবে।
অর্থাৎ কম্পিউটার সাইন্স সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে আপনাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স কমপ্লিট করার করতে হবে। তাহলে আপনি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবেন। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে হলে কোন বিষয় নিয়ে পড়তে হবে তা আরো বিস্তারিতভাবে জানতে হলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন।
বিদেশে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের বেতনঃ
বিদেশের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি পাওয়া এক বিরাট সৌভাগ্যের বিষয়। কেননা বাইরের দেশে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন অনেক বেশি। তাছাড়া আপনি যদি উত্তর আমেরিকার মধ্যে যে কোন দেশে চাকরি পান তাহলে আপনার বেতন অনেক বেশি হবে। মাসে লক্ষ টাকা না কোটি টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
আর আপনার সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর দক্ষতা ও যোগ্যতা যদি অসাারণ হয় তাহলে আপনি বড় বড় সফটওয়্যার কোম্পানি যেমন- google, microsoft, apple, meta কোম্পানিতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিযুক্ত হতে পারেন। সেখানে মাত্র কয়েক ঘন্টা কাজ করে কোটি করে কোটি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি না জেনে থাকেন যে একজন গুগল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার মাসে বা দিনে কত টাকা ইনকাম করে তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন।
তবে শুধু বড় বড় প্রতিষ্ঠানে নিজেকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দেখার স্বপ্নের মধ্যে বিভোর হয়ে থাকলেই চলবে না। কেননা এই যে মাসে কোটি কোটি টাকার কথা বলছি সেটা কিন্তু সবার দ্বারা সম্ভব নয়। আপনার মধ্যে যদি প্রচুর সৃজনশীলতা থাকে তবেই আপনি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ পেতে পারেন।
যখন আপনি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরের প্রবেশ করবেন, কাজ করা শুরু করবেন তখনই আপনি নিজের যোগ্যতা বুঝতে পারবেন যে, আপনি ঠিক কোথায় যাওয়ার উপযুক্ত। তাই নিজের যোগ্যতা অনুসারে স্বপ্ন দেখাই ভালো।
অনেকেই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরিকে লটারি এর মতো মনে করে। কেননা এ ক্ষেত্রে যদি বড় সফটওয়্যার কোম্পানিতে নিজেকে নিযুক্ত করা যায় তাহলে যেন টাকার গাছ পাওয়া যায়। কিন্তু এ লটারি পাওয়ার জন্য যে প্রচুর পরিমাণে অধ্যবসায়, অনুশীলন, দক্ষতা, মেধা, সৃজনশীলতা, ধৈর্য লাগে তা অনেকেই ভুলে যায়। তাই স্বপ্ন দেখতে হবে, নিজের যোগ্যতা অনুসারে। আপনার যোগ্যতা যেমন স্বপ্নও তেমন দেখতে হবে।
বেতন নয় নিজের আগ্রহকে গুরুত্ব দিনঃ
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন অনেক তা এখন কারো অজানা নয়। মূলত এ বেতনের টানে অনেকেই এই পেশায় ছুটে আসে। কিন্তু সফল হতে পারেনা। কেননা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং সবার দ্বারা সম্ভব নয়। এখানে কাজ করতে হলে প্রয়োজন অনেক ধৈর্য, সৃজনশীলতা এবং অধ্যবসায়। সব থেকে বড় কথা কোডিং, প্রোগ্রামিং, সফটওয়্যার এর প্রতি ভালোবাসা।
আমরা জানি কোন কাজের প্রতি আগ্রহ ভালোবাসা না থাকলে সে কাজ ভালোভাবে করা সম্ভব হয় না।তাই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রতি যদি আপনার প্রচুর আগ্রহ থাকে বা ভালোবাসা থাকে শুধুমাত্র সেই ক্ষেত্রেই আপনাকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এ নিজেকে নিযুক্ত করা দরকার। তাহলে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বেতনের তারতম্য হয় কেনঃ
যারা শুধুমাত্র একাডেমিক পড়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখে এবং এগুলো দিয়ে সফটওয়্যার বানাতে পরে তারা ভালো বেতনের চাকরি পায়। অন্যদিকে শুধুমাত্র একাডেমিক শেখার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে চাকরি পাওয়া সম্ভব। তবে যদি নিজের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা উন্নয়ন করা না হয় তাহলে বেতন বৃদ্ধি হবে না।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের ভেতর নিয়ে টিপসঃ
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন জানার জন্য সব থেকে সঠিক উপায়টি হলো বিভিন্ন কোম্পানিতে যখন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়োগ দেওয়া জন্য অনলাইনে সার্কুলার দেয়। সে সার্কুলার থেকে আপনি সহজে বুঝে নিতে পারবেন একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কোনো কোম্পানিতে নিয়োগ করা হলে কোন ধরনের যোগ্যতা চাওয়া হচ্ছে এবং কেমন বেতন দিতে চাচ্ছে।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
যেহেতু বিভিন্ন কোম্পানিতে ইঞ্জিনিয়ারদের পদবী ভিন্ন ভিন্ন হয় এবং তাদের সেলারি ও ভিন্ন ভিন্ন মানের দেওয়া হয়ে থাকে। তাই বিভিন্ন চাকরির সার্কুলার পড়ে আপনি ভালোভাবে বুঝতে পারবেন কোন পদের জন্য কেমন বেতন দেওয়া হয়। কোন ধরনের কোম্পানিগুলোতে কেমন বেতন অফার করে।
পরিশেষেঃ
সম্মানিত পাঠক বন্ধুগণ উপরোক্ত প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আজকের আলোচনার বিষয় ছিল একজন ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন কত এই সংক্রান্ত বিস্তারিত বিষয়গুলো উপরের সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।