ইরাকের ভিসার দাম কত ২০২৫

আসসালামু আলাইকুম আশা করি আল্লাহ তাআলার অশেষ মেহেরবানীতে সকলে ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আজকে আমি আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।ইরাকের ভিসার দাম সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য এবং খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নিচে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তাই সম্পূর্ণ প্রতিবন্ধী মানবজাতক সহকারে পড়ার আহ্বান জানিয়ে ইরাকের ভিসার দাম সম্পর্কিত সকল তথ্য নিচে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তাই সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
বাংলাদেশের থেকে ইরাকে টাকার মান অনেকটা কম হলেও বাংলাদেশে তখন একটা উন্নত। ওই দেশে প্রচুর সংখ্যক কাজের সুবিধা রয়েছে। বাংলাদেশে নাগরিক ইরাকে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন রকম ভিসা তৈরি করে থাকেন। তবে ওই দেশে যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই একজন ব্যক্তির ইরাকের ভিসার দাম কত বিস্তারিত জন্য রাখা উচিত।
ইরাকের ভিসার দামঃ
সম্মানিত পাঠক বন্ধুগণ ইরাকের ভিসার দাম সম্পর্কিত খড়িনাটি বিষয়গুলোর নিচে সুন্দরভাবে অবস্থান করা হয়েছে।যদি ইরাকে যেতে চান তাহলে কাজের ভিসায় আপনি খুব সহজে যেতে পারবেন। ইরাক ২০২৫ সালে এ বছর প্রচুর সংখ্যক নিয়োগ দিয়েছেন। যেখানে আপনি খুব সহজে একটি ভিসা তৈরি করে নিতে পারবেন। এছাড়া অনেক বাংলাদেশী রয়েছেন যারা টুরিস্ট ভিসা সংগ্রহ করে থাকেন।
তবে এক্ষেত্রে একজন আবেক্তির এই ইরাকের ভিসার আবেদন করতে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা খরচ হয়। তবে ইরাকে পৌছাতে ভিসা তৈরি সহ পরিবহন খরচ। এবং যাবতীয় খরচ সহ টোটাল সাত থেকে আট লক্ষ টাকা খরচ হয়ে যায়।
ইরাকে যেতে কত টাকা লাগেঃ
প্রিয় বন্ধুগণ ইরাকি দিতে কত টাকা লাগে এ বিষয়ে নিচে সুন্দরভাবে দিল্লিতে সাড়া দেওয়া হয়েছে তার সাথে কে দশ লক্ষ টাকা দাঁড়িয়েছে কেননা পণ্য সামগ্রী থেকে শুরু করে দাম আগের তুলনায় অনেক বেশি।বাংলাদেশের অনেক তরুণ যুবক রয়েছেন যারা বর্তমানে ইরাকে যাওয়ার জন্য ভিসা তৈরি করে যাচ্ছেন। তবে ভিসা আবেদন করতে খুব বেশি টাকা না খরচ হলেও বর্তমানে অনেক দালাল রয়েছেন বা এজেন্সি রয়েছেন। যারা সাধারণ জনগণের কাছ থেকে কম করে হলেও কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকে।
পূর্বে দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা হলেই একজন বাংলাদেশী খুব সহজেই ইরাকে পৌঁছাতে পারতো। আর এখন বিমান ভাড়া সহ একজন দালাল বা এজেন্সি সাধারণ জনগণের কাছ থেকে ৭ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু দালাল বা এজেন্সি রয়েছেন যারা এ থেকেও বেশি টাকা নিয়ে থাকে।
তবে একটু নিচে প্রবেশ করলে আপনি ইরাকে যাওয়ার জন্য ভিসা আবেদন করতে যত টাকা খরচ হয়। সেই খরচ এর মূল্য উল্লেখ করা হয়েছে। তবে স্পষ্ট ও জেনে রাখুন ইরাকের জন্য ভিসা আবেদন ও কম টাকা হলেও ওই দেশে পৌঁছানোর পর্যন্ত অনেক টাকা খরচ হয়ে যায়।
ইরাকে কাজের ভিসা দামঃ
সম্মানিত উপারটক বন্ধুগণ ইরাকে কাজের ভিসার দাম সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য নিচের সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তাই যারা ইরাক দিতে ইচ্ছুক বা ইরাকের বিষয় জানতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই প্রতিবেদনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এই ইরাক যুদ্ধ বিধ্বস্ত একটি দেশ। তবে এই ইরাকে প্রচুর সংখ্যক কাজের চাহিদা রয়েছে। তাই বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য 50000 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছেন। তবে আপনি যদি ইরাকে যাওয়ার জন্য ভিসার আবেদন করে থাকেন তাহলে ৫ হাজার থেকে ৫৫০০ টাকা খরচ হবে। তবে ইরাকে যেতে ভিসা সহ যাবতীয় মোট খরচ কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
ইরাকে টুরিস্ট ভিসার দামঃ
প্রিয় বন্ধুগণ ইরাকের টুরিস্ট ভিসার দাম সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে তাই সম্পন্ন প্রতিবিধানটি মনোযোগ সহকারে পড়লেই বুঝতে পারবেন এবং বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।অন্যান্য ভিসার মধ্যে টুরিস্ট ভিসা খুব সহজেই পাওয়া যায়। তবে এ ভিসার জন্য আপনার মোট ব্যয় হতে পারে ৫০ মার্কিন ডলার অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকা প্রায় ৫০০০ থেকে ৫৫০০ টাকা পর্যন্ত। এবং বাংলাদেশ থেকে ইরাকে ওয়ান ওয়ে বিমানের ভাড়া ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ আপনি বাংলাদেশ থেকে যদি ইরাকে টুরিস্ট ভিসায় যেতে চান। তাহলে সর্বমোট আপনার কয়েক লক্ষ টাকা খরচ হবে।
ইরাকে কাজের বেতনঃ
প্রিয় বন্ধুগণ ইরাকের কাজের বেতন সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হয়েছে একজন বাংলাদেশী ইরাকে ড্রাইভিং ভিসা পৌঁছে থাকেন তাহলে উনার বেতন সর্বনিম্ন ৬০ হাজার টাকা ধরা হবে এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত তথ্য নিচে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।যেহেতু ইরাকে বিভিন্ন কাজের সুযোগ রয়েছে। তাই কাজ অনুযায়ী একজন ব্যক্তিকে বেতনের আওতাভুক্ত করা হয়। তবে জেনে রাখুন আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কোন ভিসা ইরাকে পৌঁছে থাকেন। তাহলে সর্বনিম্ন ৬০ হাজার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বেতন পাওয়া সম্ভব হয়। তবে আপনার বেতন সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আপনার কাজের উপরে এবং কতগুলা কাজ করছেন তার উপরে।
তবে ইরাকে গিয়ে যদি ড্রাইভিং করে থাকেন অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে যদি ড্রাইভিং ভিসায় ইরাকে পৌঁছে থাকেন। এক্ষেত্রে আপনার সর্বনিম্ন বেতন নির্ধারিত হতে পারে ৬০ হাজার থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এছাড়াও রেস্টুরেন্টের কাজে যদি ইরাকে পৌঁছে থাকেন আপনার বেতন প্রতি মাসে নির্ধারিত হতে পারে ৮০ হাজার থেকে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
ইরাকে কোন কাজের চাহিদা বেশিঃ
প্রিয় বন্ধুগণ ইরাকে কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।এ বছর ইরাকে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর সংখ্যক মানুষের কাজের ভিসার জন্য ভিসা নিয়োগ দিয়েছেন। আপনি যেহেতু ইরাকে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করছেন। তাহলে জেনে নিন ইরাকে কোন কাজের চাহিদা সবথেকে বেশি। আর ইরাকে যে কাজের চাহিদা সবথেকে বেশি, সেই কাজে অভিজ্ঞ থাকতে পারে আপনি প্রতি মাসে অনেক বেশি টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
অর্থাৎ ইরাকের বিভিন্ন কাজের চাহিদার মধ্যে সব থেকে বেশি চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলোর তালিকা এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন ইরাকে রেস্টুরেন্টের কাজ অনেক পেয়ে যাবেন। এক্ষেত্রে অনেক লোক বাংলাদেশ থেকে নেওয়া হয়ে থাকে। সেলসম্যান, ইনডোর ক্লিনার এবং ড্রাইভিং কাজে আপনি ইরাকে যেতে পারেন। প্রচুর চাহিদা রয়েছে, এছাড়া মেডিকেল ক্লিনিং এর কাজে যেতে পারেন।
পরিশেষেঃ
প্রিয় বন্ধুগণ আশা করি উপরুক্ত প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়ার পর আপনি বিস্তারিত তথ্য বুঝতে পেরেছেন এবং সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত এখানে বিদায় নিচ্ছি খোদা হাফেজ।